
মোবাইল ব্যাংকিং পরিসেবার দ্বারা ডিগ্রী পাস( স্নাতক ও সমমান) পর্যায়ের ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন ফি প্রদান। করোনাভাইরাস মহামারির জন্য ৫০ লাখ হতদরিদ্র ও কর্মহীন পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা দিয়েছে সরকার। এর পাশাপাশি মোবাইল ব্যাংকিং পরিসেবার দ্বারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর সাত কলেজের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন ফি দেয়া হয়েছে।
১৪ মে ২০২০ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের হিসাবে সরাসরি নগদ অর্থ প্রেরণ করছেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় তিনি বলেন, দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছিলো, তখনই অদৃশ্য শক্তির আঘাতে হোঁচট খেতে হলো। বিশ্বের সব মহাশক্তিশালী দেশ এ শত্রুর সামনে অসহায়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা এমন এক অদৃশ্য শক্তি যার কাছে সকলকে মাথা নত করতে হয়েছে। করোনার প্রভাবে আজ জীবন যাত্রা অচল। এমন ঘটনা পৃথিবীতে আর ঘটেনি। তবে, এর মধ্যেও যেভাবে যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ সবাই মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। দেশে যখন করোনার মহামারি খারাপ রূপ ধারণ করলো তখন, আমার নির্দেশে দলের সদস্যরা যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, কৃষকের ধান কেটে দিয়েছেন তা প্রশ
জানা গেছে, সারা দেশে করোনয় ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবার এককালীন আড়াই হাজার টাকা করে পেয়েছেন। বিকাশ, রকেট, নগদ ও সিওর ক্যাশের মতো মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে টাকা বিতরণ করা হবে। প্রতি পরিবারে ধরা হয়েছে চারজন সদস্য, সেই হিসাবে এই নগদ সহায়তায় উপকারভোগী হবে ২ কোটি মানুষ।